Friday, August 28, 2015

আল্লাহু আকবার

সহীহ বুখারী (তাওহীদ), ১/ ওয়াহ্‌য়ীর সূচনা৫. ইবনু ‘আববাস (রাযি.) হতে বর্ণিত। মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘ওয়াহী দ্রুত আয়ত্ত করার জন্য আপনি ওয়াহী নাযিল হওয়ার সময় আপনার জিহবা নাড়বেন না।’’ (সূরাহ্ কিয়ামাহ ৭৫/১৬)-এর ব্যাখ্যায় ইবনু ‘আববাস বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওয়াহী অবতরণের সময় তা আয়ত্ত করতে বেশ কষ্ট করতেন এবং প্রায়ই তিনি তাঁর উভয় ঠোঁট নড়াতেন।’ ইবনু ‘আববাস (রাযি.) বলেন, ‘আমি তোমাকে দেখানোর জন্য ঠোঁট দুটি নাড়ছি যেভাবে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা নড়াতেন।’ সা‘ঈদ (রহ.) (তাঁর শিষ্যদের) বলেন, ‘আমি ইবনু ‘আববাস (রাযি.)-কে যেরূপে তাঁর ঠোঁট দুটি নড়াতে দেখেছি, সেভাবেই আমার ঠোঁট দুটি নড়াচ্ছি।’ এই বলে তিনি তাঁর ঠোঁট দুটি নড়ালেন। এ সম্পর্কে আল্লাহ্ তা‘আলা অবতীর্ণ করলেনঃ ‘‘ওয়াহী দ্রুত আয়ত্ত করার জন্য আপনি ওয়াহী নাযিল হবার সময় আপনার জিহবা নড়াবেন না, এর সংরক্ষণ ও পাঠ করানোর দায়িত্ব আমার’’- (সূরাহ্ ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৬)।:


ইবনু ‘আববাস (রাঃ) বলেন, ‘‘এর অর্থ হলোঃ তোমার অন্তরে তা হেফাযত করা এবং তোমার দ্বারা তা পাঠ করানো। ‘‘সুতরাং আমি যখন তা পাঠ করি, তখন আপনি সেই পাঠের অনুসরণ করুন’’- (সূরাহ্ কিয়ামাহ ৭৫/১৮)। ইবনু ‘আববাস (রাঃ) বলেন, অর্থাৎ মনোযোগ সহকারে শুন এবং চুপ থাক। ‘‘তারপর এর বিশদ বর্ণনার দায়িত্ব তো আমারই’’- (সূরাহ্ কিয়ামাহ ৭৫/১৯)। অর্থাৎ তুমি তা পাঠ করবে, এটাও আমার দায়িত্ব। তারপর যখন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট জিবরীল (‘আ.) আসতেন, তখন তিনি মনোযোগ দিয়ে কেবল শুনতেন। জিবরীল চলে যাবার পর তিনি যেমন পাঠ করেছিলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -ও তদ্রূপ পাঠ করতেন।

(৪৯২৭, ৪৯২৮, ৪৯২৯, ৫০৪৪, ৭৫২৪; মুসলিম ৪/৩২ হাঃ ৪৪৮, আহমাদ ৩১৯১)



Narrated Said bin Jubair: Ibn 'Abbas in the explanation of the statement of Allah "Move not your tongue concerning (the Quran) to make haste therewith." (75.16) said "Allah's Messenger (ﷺ) used to bear the revelation with great trouble and used to move his lips (quickly) with the Inspiration." Ibn 'Abbas moved his lips saying, "I am moving my lips in front of you as Allah's Messenger (ﷺ) used to move his." Said moved his lips saying: "I am moving my lips, as I saw Ibn 'Abbas moving his." Ibn 'Abbas added, "So Allah revealed 'Move not your tongue concerning (the Qur'an) to make haste therewith. It is for Us to collect it and to give you (O Muhammad) the ability to recite it (the Quran)' (75.16-17) which means that Allah will make him (the Prophet) remember the portion of the Qur'an which was revealed at that time by heart and recite it. The statement of Allah: 'And when we have recited it to you (O Muhammad through Gabriel) then you follow its (Quran) recital' (75.18) means 'listen to it and be silent.' Then it is for Us (Allah) to make it clear to you' (75.19) means 'Then it is (for Allah) to make you recite it (and its meaning will be clear by itself through your tongue). Afterwards, Allah's Messenger (ﷺ) used to listen to Gabriel whenever he came and after his departure he used to recite it as Gabriel had recited it."


حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالَ حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، قَالَ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ أَبِي عَائِشَةَ، قَالَ حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، فِي قَوْلِهِ تَعَالَى ‏{‏لاَ تُحَرِّكْ بِهِ لِسَانَكَ لِتَعْجَلَ بِهِ‏}‏ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُعَالِجُ مِنَ التَّنْزِيلِ شِدَّةً، وَكَانَ مِمَّا يُحَرِّكُ شَفَتَيْهِ ـ فَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ فَأَنَا أُحَرِّكُهُمَا لَكُمْ كَمَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُحَرِّكُهُمَا‏.‏ وَقَالَ سَعِيدٌ أَنَا أُحَرِّكُهُمَا كَمَا رَأَيْتُ ابْنَ عَبَّاسٍ يُحَرِّكُهُمَا‏.‏ فَحَرَّكَ شَفَتَيْهِ ـ فَأَنْزَلَ اللَّهُ تَعَالَى ‏{‏لاَ تُحَرِّكْ بِهِ لِسَانَكَ لِتَعْجَلَ بِهِ* إِنَّ عَلَيْنَا جَمْعَهُ وَقُرْآنَهُ‏}‏ قَالَ جَمْعُهُ لَهُ فِي صَدْرِكَ، وَتَقْرَأَهُ ‏{‏فَإِذَا قَرَأْنَاهُ فَاتَّبِعْ قُرْآنَهُ‏}‏ قَالَ فَاسْتَمِعْ لَهُ وَأَنْصِتْ ‏{‏ثُمَّ إِنَّ عَلَيْنَا بَيَانَهُ‏}‏ ثُمَّ إِنَّ عَلَيْنَا أَنْ تَقْرَأَهُ‏.‏ فَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَعْدَ ذَلِكَ إِذَا أَتَاهُ جِبْرِيلُ اسْتَمَعَ، فَإِذَا انْطَلَقَ جِبْرِيلُ قَرَأَهُ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم كَمَا قَرَأَهُ‏.‏

সহীহ বুখারী (তাওহীদ), ১১/ জুমু‘আহلِقَوْلِ اللهِ تَعَالَى }إِذَا نُودِيَ لِلصَّلاَةِ مِنْ يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَى ذِكْرِ اللهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَكُمْ إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُونَ{

فاسعوا : فامضوا

এ সম্পর্কে আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘জুমু‘আহর দিনে যখন সালাতের জন্য আহবান করা হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের প্রতি ধাবিত হও এবং বন্ধ করে দাও বেচা- কেনা। এটাই তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা জানতে।’’ فاسعوا অর্থ ধাবিত হও। (সূরাহ্ আল-জুমু‘আহ ৬২/৯)


৮৭৬. আবূ হুরাইরাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে বলতে শুনেছেন যে, আমরা দুনিয়ায় (আগমনের দিক দিয়ে) সর্বশেষ, কিন্তু ক্বিয়ামাতের দিন আমরা মর্যাদার ব্যাপারে সবার পূর্বে। ব্যতিক্রম এই যে, আমাদের পূর্বে তাদের কিতাব প্রদান করা হয়েছে। অতঃপর তাদের সে দিন যে দিন তাদের জন্য ইবাদত ফরজ করা হয়েছিল তারা এ বিষয়ে মতভেদ করেছে। কিন্তু সে বিষয়ে আল্লাহ্ আমাদের হিদায়াত করেছেন। কাজেই এ ব্যাপারে লোকেরা আমাদের পশ্চাদ্বর্তী। ইয়াহূদীদের (সম্মানীয় দিন হচ্ছে) আগামী কাল (শনিবার) এবং নাসারাদের আগামী পরশু (রোববার)। (২৩৮; মুসলিম ৭/৫, হাঃ ৮৫৫, আহমাদ ৭৩১৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৮২৫, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৮৩২)




Narrated Abu Huraira: I heard Allah's Messenger (ﷺ) (p.b.u.h) saying, "We (Muslims) are the last (to come) but (will be) the foremost on the Day of Resurrection though the former nations were given the Holy Scriptures before us. And this was their day (Friday) the celebration of which was made compulsory for them but they differed about it. So Allah gave us the guidance for it (Friday) and all the other people are behind us in this respect: the Jews' (holy day is) tomorrow (i.e. Saturday) and the Christians' (is) the day after tomorrow (i.e. Sunday)."

أَبُو الْيَمَانِ قَالَ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ قَالَ حَدَّثَنَا أَبُو الزِّنَادِ أَنَّ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ هُرْمُزَ الْأَعْرَجَ مَوْلَى رَبِيعَةَ بْنِ الْحَارِثِ حَدَّثَهُ أَنَّهُ سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَأَنَّهُ سَمِعَ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ نَحْنُ الآخِرُونَ السَّابِقُونَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ بَيْدَ أَنَّهُمْ أُوتُوا الْكِتَابَ مِنْ قَبْلِنَا ثُمَّ هَذَا يَوْمُهُمْ الَّذِي فُرِضَ عَلَيْهِمْ فَاخْتَلَفُوا فِيهِ فَهَدَانَا اللهُ فَالنَّاسُ لَنَا فِيهِ تَبَعٌ الْيَهُودُ غَدًا وَالنَّصَارَى بَعْدَ غَدٍ.


Thursday, August 27, 2015

১. আল- ফাতিহা (সূচনা)
২. আল-বাকারা (বকনা-বাছুর)
৩. আল-ইমরান (ইমরানের পরিবার)
৪. নিসা (নারী)
৫. আল-মায়িদাহ (খাদ্য পরিবেশিত টেবিল)
৬. আল-আনাম (গৃহপালিত পশু)
৭. আল-আরাফ (উচু স্থানসমূহ)
৮. আল-আনফাল (যুদ্ধে-লব্ধ ধনসম্পদ)
৯. আত-তাওবাহ (অনুশোচনা)
১০. ইউনুস (একজন নবী)
১১. হুদ (একজন নবী)
১২. ইউসুফ (একজন নবী)
১৩. আর-রাদ (বজ্রনাদ)
১৪. ইবরাহীম (একজন নবী)
১৫. আল-হিজর (পাথুরে পাহাড়)
১৬. আন-নাহল (মৌমাছি)
১৭. বনি ইসরাইল (ইহুদী জাতি)
১৮. আল-কাহফ (গুহা)
১৯. মারিয়াম (নবী ঈসা(আঃ) এর মা)
২০. ত্বা হা (ত্বা হা)
২১. আল-আম্বিয়া (নবীগণ)
২২. আল-হাজ্ব (হজ্ব)
২৩. আল-মুমিনুন (মুমিনগণ)
২৪. আন-নূর (আলো)
২৫. আল-ফুরকান (সত্য মিথ্যার পার্থক্য নির্ধারণকারী গ্রম্থ)
২৬. আশ-শুআরা (কবিগণ)
২৭. আন-নমল (পিপীলিকা)
২৮. আল-কাসাস (কাহিনী)
২৯. আল-আনকাবুত (মাকড়সা)
৩০. আল-রুম (রোমান জাতি)
৩১. লুকমান (একজন জ্ঞানী ব্যাক্তি)
৩২. আস-সাজদাহ (সিজদা)
৩৩. আল-আহযাব (জোট)
৩৪. আস-সাবা (রানী সাবা/শেবা)
৩৫. আল-ফাতির (আদি স্রষ্টা)
৩৬. ইয়া সিন (ইয়া সিন)
৩৭. আস-সাফফাত (সারিবদ্ধভাবে দাড়ানো)
৩৮. সোয়াদ (আরবি বর্ণ)
৩৯. আয-যুমার (দল-বদ্ধ জনতা)
৪০. আল-মুমিন (বিশ্বাসী)
৪১. হামিম সাজদাহ (সুস্পষ্ট বিবরণ)
৪২. আশ-শূরা (পরামর্শ)
৪৩. আয-যুখরুফ (সোনাদানা)
৪৪. আদ-দুখান (ধোয়া, smoke)
৪৫. আল-জাসিয়াহ (নতজানু)
৪৬. আল-আহকাফ (বালুর পাহাড়)
৪৭. মুহাম্মদ [নবী মুহাম্মদ স:]
৪৮. আল-ফাতহ (বিজয়)
৪৯. আল-হুজুরাত (বাসগৃহসমুহ)
৫০. ক্বাফ (আরবি বর্ণ)
৫১. আয-যারিয়াত (বিক্ষেপকারী বাতাস)
৫২. আত-তুর (একটি পাহাড়ের নাম)
৫৩. আন-নাজম (তারা)
৫৪. আল-ক্বমর (চন্দ্র)
৫৫. আর-রাহমান (পরম করুণাময়)
৫৬. আল-ওয়াকিয়াহ (নিশ্চিত ঘটনা)
৫৭. আল-হাদিদ (লোহা)
৫৮. আল-মুজাদিলাহ (অনুযোগকারিণী)
৫৯. আল-হাশর (সমাবেশ)
৬০. আল-মুমতাহানা (নারী যাকে পরিক্ষা করা হবে)
৬১. আস-সাফ (সারবন্দী সৈন্যদল)
৬২. আল-জুমুআহ (সম্মেলন/শুক্রবার)
৬৩. আল-মুনাফিকুন (কপট বিশ্বাসীগণ)
৬৪. আত-তাগাবুন (মোহ অপসারণ)
৬৫. আত-ত্বালাক (তালাক)
৬৬. আত-তাহরীম (নিষিদ্ধকরণ)
৬৭. আল-মুলক (সার্বভৌম কতৃত্ব)
৬৮. আল-ক্বলম (কলম)
৬৯. আল-হাক্ক্বাহ (নিশ্চিত সত্য)
৭০. আল-মাআরিজ (উন্নয়নের সোপান)
৭১. নূহ (একজন নবী)
৭২. আল-জ্বিন (জ্বিন সম্প্রদায়)
৭৩. মুযাম্মিল (বস্ত্রাচ্ছাদনকারী)
৭৪. মুদাসসির (পোশাক পরিহিত)
৭৫. আল-কিয়ামাহ (পুনরু্ত্তান)
৭৬. আল-ইনসান (মানুষ)
৭৭. আল-মুরসালাত (প্রেরিত পুরুষগণ)
৭৮. আন-নাবা (মহাসংবাদ)
৭৯. আন-নাযিয়াত (প্রচেষ্টাকারী)
৮০. আবাসা (তিনি ভ্রুকুটি করলেন)
৮১. আত-তাকবির (অন্ধকারাচ্ছন্ন)
৮২. আল-ইনফিতার (বিদীর্ণ করা)
৮৩. আত-তাতফিক (প্রতারণা করা)
৮৪. আল-ইনশিকাক (খন্ড-বিখন্ড করণ)
৮৫. আল-বুরুজ (নক্ষত্রপুন্জ)
৮৬.আত-তারিক (রাতের আগন্তুক)
৮৭. আল-আলা (সর্বোন্নত)
৮৮. আল-গাশিয়াহ (বিহ্বলকর ঘটনা)
৮৯. আল-ফজর (ভোরবেলা)
৯০. আল-বালাদ (নগর)
৯১. আশ-শামস (সূর্য)
৯২. আল-লাইল (রাত্রি)
৯৩. আদ-দুহা (পূর্বান্হের সুর্যকিরণ)
৯৪. আল-ইনশিরাহ (প্রশস্তকরণ)
৯৫. আত-তীন (ডুমুর)
৯৬. আল-আলাক (রক্তপিন্ড)
৯৭. আল-ক্বাদর (মহিমান্বিত)
৯৮. আল-বাইয়িনাহ (সুস্পষ্ট প্রমাণ)
৯৯. আল-যিলযাল (ভূমিকম্প)
১০০ আল-আদিয়াত (অভিযানকারী)
১০১. আল-কারিয়াহ (মহাসংকট)
১০২. আত-তাকাছুর (প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা)
১০৩. আল-আসর (সময়)
১০৪. আল-হুমাযাহ (পরনিন্দাকারী)
১০৫. ফীল (হাতি)
১০৬. আল-কুরাইশ (কুরাইশ গোত্র)
১০৭. আল-মাউন (সাহায্য-সহায়তা)
১০৮. আল-কাওসার (প্রাচুর্য)
১০৯. আল-কাফিরুন (অবিশ্বাসী গোষ্ঠী)
১১০. আন-নাসর (স্বর্গীয় সাহায্য)
১১১. লাহাব (জ্বলন্ত অংগার)
১১২. আল-ইখলাস (একত্ব)
১১৩. আল-ফালাক (নিশিভোর)
১১৪. আন-নাস (মানবজাতি)